🤩🤩🤩🤩🤩🤩দীপান্বিতা🤩🤩🤩🤩🤩🤩🤩🤩 তাসনিয়া চৌধুরী দীপান্বিতার বাবা নেই।মাই সব।দীপান্বিতা আর দীপান্বিতার মাই বাড়িতে থাকেন।দীপান্বিতার পরিবারে তার মা-বাবা আর দীপান্বিতা।দীপান্বিতার যখন ১৪ বছর তখন তার বাবা মারা যান।তার বাবা একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছিলেন।কোনোক্রমে তাদের সংসার চলত।দীপান্বিতার বাবা মারা যাওয়ার পর দীপান্বিতার মাসেলাই করে মেয়ের আবদার মেটাতেন।মেয়ের কোনো আবদার নেই।সে শুধু পড়াশুনা করতে চায়।দীপান্বিতা স্কুলে যাওয়ার সময় একটা ছেলে বিরক্ত করত।সে দীপান্বিতার বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।দীপান্বিতার মা রাজি হননি।তখন ছেলেটি দীপান্বিতার পারা প্রতিবেশীদের বলল আমার সাথে দীপান্বিতা প্রেম করে।এখন আমি বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ায় রাজি হয়না।আধোতে দীপান্বিতা ছেলেটাকে ভালবাসাতো দূরের কথা সহ্যই করতে পারেনা।ছেলেটা ভীষণ খারাপ।তখন পাড়াপ্রতিবেশী অসহায় দীপান্বিতার মাকে বললহয় বিয়ে দাও না হয় এই দুশ্চরিত্রা মেয়েকে নিয়ে চলে যাও।তখন দীপান্বিতার মা কী করবে ভেবে পাচ্ছে না।এই ভিটেমাটিটাই শেষ সম্বল এটা ছেড়ে কোথায় যাবে।অবশেষে দীপান্বিতার মায়ের কাছে কিছু টাকা ছিলতা নিয়ে শহরে রওয়ানা দিল।যাওয়ার পথে দীপান্বিতার মা একটি দোকানে সেলাইয়ের কাজ পেলেন।দীপান্বিতার আর ওর মায়ের দিন ভালোই যাচ্ছিল।দেখতে দেখতে অনেকদিন কেটে গেল।দীপান্বিতা এইচ এসসি পরীক্ষায় পাস করে ফেলল।দীপান্বিতা সরকারী মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা দিতে লাগল।সে কুমিল্লা সরকারী মেডিকেল কলেজে চান্স পেল।সে তার টিউশনের টাকা দিয়ে ভর্তি হল।দীপান্বিতার কোর্স শেষ হল।এবং সে গ্রামের বাড়িতে গেল।যারা তাকে দুশ্চরিত্রা বলেছিল তারাকে দীপান্বিতা বলল আমি দুশ্চরিত্রা নই আমি একজন ডক্টর।তখন তারা চুপ হয়ে গেল।যারা মেয়েদের দুশ্চরিত্রা বলে ভেবে বলা উচিত মেয়েটি কী আসলেই অপরাধ করেছে।সমাজপর কিছু মানুষের জন্য।দীপান্বিতার মতো হাজার মেয়ের জীবন নষ্ট হচ্ছে।যারা অপরাধ করেনি কিন্তুু বখাটে ছেলেদের জন্য শাস্তি পাচ্ছে।কোনো মেয়েকে দুশ্চরিত্রা বলার আগে মেয়েটা কী সত্যিই অপরাধী এটা বিচার করে দেখে নিও।তাহলে হাজার দীপান্বিতার জীবন বেঁচে যাবে।
সমস্যা নেই আর পাঠিয়ে আপনাদেরকে আর ঝামেলা করব না
ReplyDelete🤩🤩🤩🤩🤩🤩দীপান্বিতা🤩🤩🤩🤩🤩🤩🤩🤩
Deleteতাসনিয়া চৌধুরী
দীপান্বিতার বাবা নেই।মাই সব।দীপান্বিতা আর দীপান্বিতার মাই বাড়িতে থাকেন।দীপান্বিতার পরিবারে তার মা-বাবা আর দীপান্বিতা।দীপান্বিতার যখন ১৪ বছর তখন তার বাবা মারা যান।তার বাবা একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ছিলেন।কোনোক্রমে তাদের সংসার চলত।দীপান্বিতার বাবা মারা যাওয়ার পর দীপান্বিতার মাসেলাই করে মেয়ের আবদার মেটাতেন।মেয়ের কোনো আবদার নেই।সে শুধু পড়াশুনা করতে চায়।দীপান্বিতা স্কুলে যাওয়ার সময় একটা ছেলে বিরক্ত করত।সে দীপান্বিতার বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।দীপান্বিতার মা রাজি হননি।তখন ছেলেটি দীপান্বিতার পারা প্রতিবেশীদের বলল আমার সাথে দীপান্বিতা প্রেম করে।এখন আমি বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ায় রাজি হয়না।আধোতে দীপান্বিতা ছেলেটাকে ভালবাসাতো দূরের কথা সহ্যই করতে পারেনা।ছেলেটা ভীষণ খারাপ।তখন পাড়াপ্রতিবেশী অসহায় দীপান্বিতার মাকে বললহয় বিয়ে দাও না হয় এই দুশ্চরিত্রা মেয়েকে নিয়ে চলে যাও।তখন দীপান্বিতার মা কী করবে ভেবে পাচ্ছে না।এই ভিটেমাটিটাই শেষ সম্বল এটা ছেড়ে কোথায় যাবে।অবশেষে দীপান্বিতার মায়ের কাছে কিছু টাকা ছিলতা নিয়ে শহরে রওয়ানা দিল।যাওয়ার পথে দীপান্বিতার মা একটি দোকানে সেলাইয়ের কাজ পেলেন।দীপান্বিতার আর ওর মায়ের দিন ভালোই যাচ্ছিল।দেখতে দেখতে অনেকদিন কেটে গেল।দীপান্বিতা এইচ এসসি পরীক্ষায় পাস করে ফেলল।দীপান্বিতা সরকারী মেডিকেল কলেজে পরীক্ষা দিতে লাগল।সে কুমিল্লা সরকারী মেডিকেল কলেজে চান্স পেল।সে তার টিউশনের টাকা দিয়ে ভর্তি হল।দীপান্বিতার কোর্স শেষ হল।এবং সে গ্রামের বাড়িতে গেল।যারা তাকে দুশ্চরিত্রা বলেছিল তারাকে দীপান্বিতা বলল আমি দুশ্চরিত্রা নই আমি একজন ডক্টর।তখন তারা চুপ হয়ে গেল।যারা মেয়েদের দুশ্চরিত্রা বলে ভেবে বলা উচিত মেয়েটি কী আসলেই অপরাধ করেছে।সমাজপর কিছু মানুষের জন্য।দীপান্বিতার মতো হাজার মেয়ের জীবন নষ্ট হচ্ছে।যারা অপরাধ করেনি কিন্তুু বখাটে ছেলেদের জন্য শাস্তি পাচ্ছে।কোনো মেয়েকে দুশ্চরিত্রা বলার আগে মেয়েটা কী সত্যিই অপরাধী এটা বিচার করে দেখে নিও।তাহলে হাজার দীপান্বিতার জীবন বেঁচে যাবে।